চুলের যত্নে পেঁয়াজের তেল

banner

#PRAVATI SANGBAD DIGITAL DESK:

চুলের যত্নে সাধারণত বাজারের নারকেল তেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চুল পড়া প্রতিরোধে পেঁয়াজের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া শ্যাম্পুর পর প্রাকৃতিক কন্ডিশনাল হিসেবেও আপনি ব্যবহার করতে পারেন।


প্রাকৃতিক কন্ডিশনার: পেঁয়াজের তেল চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসাবে কাজ করে। এটি লাগালে চুল নরম হয়। এজন্য শ্যাম্পুর আগে সব সময় এই তেল লাগান। এই তেল চুলের শুষ্কতা দূর করে। এটি নিয়মিত ব্যবহারে চুল ঘনও হয়। 

ডগা ফাটার সমস্যা কমে: পেঁয়াজের তেলের সালফার চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এটি লাগালে চুল ঘন হয়। পেঁয়াজের তেল চুলের প্রাকৃতিক pH বজায় রাখে, যা চুলে অকালে পাক ধরার আশঙ্কা কমায়।

অনেক সময়ে মাথার ত্বকে ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণের কারণেও চুল পড়ার সমস্যা শুরু হয়। এমন অবস্থায় চুলে পেঁয়াজের তেল লাগালে সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়। তাতে চুল পড়াও বন্ধ হয়ে যায়। এ জন্য প্রতিদিন পেঁয়াজের তেল দিয়ে চুলের গোড়া মাসাজ করুন।

নতুন চুল গজানোর ঘরোয়া টোটকার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পেঁয়াজের তেল। নতুন চুল গজানোর পাশাপাশি চুল পড়া বন্ধ করতে পারে এই তেল।

 চুলের অকাল পক্কতা রোধ করতে ব্যবহার করতে পারেন পেঁয়াজের তেল। এই তেলে আছে এনজাইম যা চুলের ক্ষতি রোধ করে।

চুলে প্রোটিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে চুলের ভেঙে যাওয়া আটকায় উপকারী পেঁয়াজের তেল।

পেঁয়াজের তেল যদি নিয়মিত মাথার সামনের অংশে লাগানো যায় তাহলে সেখানে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
শুধু তাই নয়, পেঁয়াজের তেল চুলের আগা ফেটে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
পেঁয়াজের তেল খুবই প্রাকৃতিক। আর এর কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই, তাই যেকেউ এই তেল ব্যবহার করতে পারে।

লেমনগ্রাস এসেনশিয়াল অয়েল খুশকি কম করতে সাহায্য করে। চুল পড়ার অন্যতম কারণ হল খুশকি। লেমনগ্রাসের সুগন্ধ অত্যন্ত প্রশান্তিদায়ক এবং এটি ড্রাই স্কাল্পের সমস্যা দূর করে। নিয়মিত যে শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার (প্রাকৃতিক বা জৈব হলে ভালো) ব্যবহার করা হয় তার সঙ্গে ৩-৪ ফোঁটা লেমনগ্রাস এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে।

Journalist Name : Aparna Dutta

Related News