সবুজের সমারোহে 'পাহাড়ি গ্রাম'

banner

#Pravati Sangbad Digital:

এরকম ছবি এতদিন নিশ্চয়ই ইনস্টাগ্রাম রিলেই দেখেছেন। পাহাড়ের ঠিক পাদদেশে পরপর সাজানো ছোট্ট ছোট্ট ঘর। সামনে সুইমিং পুল। যেদিকে চোখ যাবে সবুজের সমারোহ। তবে এবার তা দেখতে পারবেন চোখের সামনেই। যেতে হবে আপনাকে নর্থ বেঙ্গলের এই পাহাড়ি গ্রামে। পাহাড়ের ঠিক পাদদেশে পরপর সাজানো ছোট্ট ছোট্ট ঘর। সামনে সুইমিং পুল। যেদিকে চোখ যাবে সবুজের সমারোহ।জায়গাটার নাম বেলতার। কার্শিয়াংয়ের একটা ছোট্ট গ্রাম এটা। তবে কার্শিয়াংয়ের মতো লোকের ভিড় এখানে নেই। বড্ড ফাঁকা। একান্তে সময় কাটানোর সুযোগ মেলে এখানে আসলে প্রকৃতির সঙ্গে।কাঞ্চনজঙ্ঘার অসাধারণ শোভা এখনে পাবেন। বেলতার গ্রামের এই রিসর্টটি আপাতত চালাচ্ছে জিটিএ। তবে বুকিং করতে হবে আপনাকে ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি বা ফোন করে। চারদিকে চা বাগান। পাশেই রয়েছে কুলকুল করে বয়ে চলা একটা পাহাড়ি নদী। মহারানী পাহাড় আর মার্গারেট হোপ চা বাগান ঘিরে রেখেছে এই গ্রামকে। সারাক্ষণ মেঘের আনাগোনা, পাখির ডাক আপনার মন ভোলাবে। প্রথমে ট্রেনে এনজিপি বা প্লেনে বাগডোগরা। সেখান থেকে কার্শিয়াং হয়ে মার্গারেট হোপ চা বাগানের দিকে নেমে আসতে হবে খারাই রাস্তা ধরে। রাস্তার পাশেই বড় বড় করে ফলকে লেখা আছে মার্গারেট হোপ। সেই রাস্তা ধরে সোজা এসে ধাক্কা খান বেলতার রিভারসাইড রিসর্টে। বেলতার কার্শিয়াংয়ের অফবিট জায়গা। এই গ্রামে তাই ঘুরে দেখার মতো জায়গা প্রচুর আছে, কিন্তু নেই কোনও টুরিস্ট পয়েন্ট। প্রকৃতিকে ভালোবাসলেই আসতে হবে এখানে। তবে চাইলে গাড়ি ভাড়া করে ঘুরে নিতে পারেন কার্শিয়াংয়ের ঝুলন্ত ক্যাফে মার্গারেট ডেক। এছাড়াও চলে যান ডাও হিল ভুত দেখতে, হনুমান টক, ইগলস ক্র্যাগ, গিড্ডা পাহাড়।

Journalist Name : Sampriti Gole

Tags:

Related News