তৃতীয়বারের জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জিং পিং। তিনি এই মুহূর্তে দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ও শক্তিপূর্ণ স্থান দখল করে আছেন । তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছেন। আবার তিনি কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের দায়িত্বে রয়েছেন এবং তিনটি বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণ করছেন। এরপর তিনি কমান্ড সেন্টার পরিদর্শন করছেন এবং সেখানে জিং পিং দেশের সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে বলেন সামরিক প্রশিক্ষণ বাড়াতে এবং যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে। শুধু তাই নয় ,তিনি বলেছেন সমস্ত শক্তি নিয়ে যুদ্ধের জন্য তৈরি থাকতে। প্রেসিডেন্টের পদে বসার পর সেনাবাহিনীর পুরো দায়িত্ব তিনি সরকারিভাবে গ্রহণ করেন। সেনাবাহিনীকে তিনি বলেন, দেশে অস্থিরতা বাড়ছে এবং বাইরের দেশ গুলি তেও বর্তমানে বিভিন্ন অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তাই চীন যেন সর্বদা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকে এবং যুদ্ধে জয় লাভ করে সেই কারণেই তার এই আহ্বান । তিনি আরও বলেন পথের যুদ্ধের জন্য শারীরিকভাবে প্রস্তুতি নেয়ার সাথে সাথে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে এবং তাদের হতে হবে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী । তিনি বলেছেন চীনের সেনাবাহিনীকে সবসময় হাই এলার্ট এ থাকতে হবে এবং তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব ও সুরক্ষা নিরাপত্তা বজায় রাখতে হবে । দেশের নৌ বাহিনীর জন্য নানান নতুন নির্দেশ দিয়েছেন জিং পিং। আরও নতুন পন্থা তারা গ্রহণ করতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে । ইমু তো অবস্থায় তাই এমন বক্তব্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে তাইওয়ান কে সমস্ত ভাবে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে আমেরিকা এবং মার্কিন দেশের বহু প্রতিনিধি তাইপে ঘুরে গেছেন। কিন্তু চীন তাইয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে করে। তাই তারা আমেরিকার এমন হস্তক্ষেপ পছন্দ করছে না। অন্যদিকে ভারত মহাসাগরে ভারত নিজের শক্তি বৃদ্ধি করে চলেছে এবং ভারতের সীমান্ত এলাকাগুলোতে সামরিক শক্তি বৃদ্ধির কাজকর্ম চলছে। ফলে চীনের যাবতীয় ষড়যন্ত্র ভারত বৈঠকের মাধ্যমে ভেস্তে দিচ্ছে।
#Source: online/Digital/Social Media News # Representative Image