#Pravati Sangbad Digital Desk:
তিন তৃণমূলের সদস্যা, কিন্তু কে-এম-সি তে লড়ার জন্য টিকিট পেলেন না। কিন্তু ভেঙ্গে পড়েননি তারা, বরং ঘুরে দাঁড়িয়েছেন র জিতও হাসিল করেছেন। এই অবিশাস্ব্য জিত পেলেন আয়েশা কানিজ, রুবিনা নাজ, পূর্বাশা নস্কররা।
পরে নির্দল পার্থী হিসেবে দাঁড়ালেন ৪৩, ১৩৫ ও ১৪১ নম্বর ওয়ার্ডে। ৪৩ -এ আয়েষা, ১৩৫ -এ রুবিনা ও ১৪১ -এ পূর্বাশা পেলেন আসন। নিজেদের ওপর থেকে আস্থা না হারিয়ে, হারিয়ে দিলেন শাসক দল সহ প্রধান সারিতে থাকা সমস্ত দলকে। রুবিনা নাজ জেতার পরেই যান ফিরাদ হাকিমের কাছে এবং তৃণমূলে ফিরে যাওয়ার জন্য ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। ফিরাদ হাকিমকে প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, “রুবিনা আমার কাছে এসেছিল। দলে জগ দেওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে।আমিও বলেছি আবেদন জানাও বিবেচনা করা হবে। তাকে বাকি দুজনের কথা জিজ্ঞেস করাতে তিনি বলেন, “ওঁরা দলে ফেরার আবেদন জানালে তাও বিবেচনা করা হবে।“
২০১০ এ তৃণমূলেরই কাউন্সিলার হয়েছিলেন তিনি। পরে ২০১৫ তে পরাজিত হন। ফলে টিকিট পেতে অসুবিধে হয় তাঁর। কিন্তু নিজের অদম্য ইচ্ছের অপর আর বিশ্বাসের ওপর ভর করেই সিদ্ধান্ত নেন তিনি লড়াইয়ের এবং জিতেও যান। তিনি পরে বলেন, “আমার সমর্থক্রা চাইছেন, আমি তৃণমূলেই ওগ দেই। তাই তৃণমূলেই যোগ দেবো।
ওইদিন পূর্বাশাও জিতআর পরে বলেন, “তৃণমূলেই যাওয়ার কথা ভাবছি।“ আর অন্য পার্থী ৮৩ নম্বরের আয়েশা কানিজও তৃণমূলেই এসে কাজ করতে পারেন বলে জানা গেছে ঘনিষ্ঠ মোহল থেকে। এই তিন কন্যা সবুজ ঝড়ের মধ্যেও নিজেদের মেলে ধরতে সক্ষম হলেও জিততে পারেরনি আর দুজন পার্থী। তারা হলেন তনিমা চট্টোপাধ্যায় ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবং ৭২ নম্বর ওয়ার্ড ঠেকে সচ্চিদানন্দ বোন্দ্যপাধ্যায়। তৃণমূলের কাছেই পরাজিত হয়েছেন তারা।
Journalist Name : Trina Bhattacharya