কংগ্রেস সাংসদ তথা আইনজীবী বিবেক টাঙ্কা বলেন, কংগ্রেসকে বিপাকে ফেলার জন্যই এই ধরনের নোটিশ। আয়কর বিভাগের এই নোটিশে কোনও ধরণেরই কোনও কাগজপত্র দেওয়া হয়নি। তবে এবিষয়ে আয়কর বিভাগের দাবি, ওই বছরগুলিতে নির্বাচনী বন্ড বা অন্যান্য খাত থেকে কংগ্রেসের যে আয় হয়েছে তার কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। সেই টাকারই নোটিশ দেওয়া হয়েছে কংগ্রেসকে। পাশাপাশি জরিমানাও ধার্য করা হয়েছে।
জাতীয় কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে আয়কর দফতর। এর আগে বকেয়া করের হিসেবে কংগ্রেসকে ১০৫ কোটি টাকা দেওয়ার নোটিস দিয়েছিল আয়কর। তবে সেই নোটিশে স্থগিতাদেশ চেয়ে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন জানায় কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেসের সেই আবেদন খারিজভয়ে যায় আদালতে। বিচারপতিদের মত ছিল, ইনকাম ট্যাক্স আপিল ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করার প্রয়োজন আছে বলে তারা মনে করছেন না। কিন্তু তারপরেও আদালত এই আদেশ স্থগিত করার জন্য আপিল ট্রাইব্যুনালে নতুন করে আবেদন করার অনুমতি দিয়েছিল কংগ্রেসকে।
২০১৭-১৮ থেকে ২০২০-২১ এই তিন বছরগুলিতে কংগ্রেসের আয়কর সমীক্ষা করে আয়কর বিভাগ জানিয়েছে, জরিমানা ও সুদ-সহ কংগ্রেসকে ১৭০০ কোটি টাকা দিতে হবে।