বিজ্ঞানীদের নতুন পর্যবেক্ষণ কৃষ্ণগহ্বরের থেকে বেরোচ্ছে আলোকরশ্মি

banner

#Pravati Sangbad Digitalb Desk:

কৃষ্ণগহবর অর্থাৎ যাকে ইংরেজিতে বলে ব্লাক হোল, পৃথিবী থেকে ৮০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে এটি। ব্ল্যাকহোল থেকে যে আলোক রশ্মি বের হয় তা প্রথম থিওরি অফ জেনারেল রিলেটিভিটিতে আইনস্টাইন অনুমান করেছিল। আইনস্টাইনের অনুমান অনুযায়ী ব্ল্যাক হোলের গ্র্যাভিটেশনাল অনেকটাই শক্তিশালী ফলে চৌম্বক ক্ষেত্রে অন্যতা দেখা দিতে পারে। যার কারণ স্বরূপ নির্গত হতে পারে এই বিশেষ আলোকরশ্মি। সেই ব্ল্যাকহোলের পিছন থেকে আলোক রশ্মির বিচ্ছুরণ দেখা গিয়েছিল জানিয়েছে গবেষক ও বিজ্ঞানীরা। এই বিশেষ আলোক রশ্মি কে বলা হয় 'ইকোহেস'। আইনস্টাইনের সেই অনুমান এত বছর পরে সঠিক হল। ১০০ বছর পরে বৈজ্ঞানিকরা দেখতে পেয়েছে ব্ল্যাকহোলের পিছন থেকে বেরোনো আলোকরশ্মি। প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল ব্ল্যাকহোল হলো একটি ফাঁকা জায়গা তবে পরবর্তীকালে সেটি ভুল প্রমাণিত হয়। তবে ব্ল্যাকহোল খুবই ছোট জায়গা এর মধ্যে রয়েছে ডুয়েট অ্যামাউন্ট অফ ম্যাটার। সূর্যকে সংকুচিত করে যদি একটি বড় শহরের আকার ধারণ করানো যায় তাহলে সেটি ব্লাক হোল হব। এবং ব্ল্যাকহোল অত্যন্ত ছোট জায়গা বলেই এখানে গ্র্যাভিটেশনাল অনেক শক্তিশালী কারণ ম্যাটার প্রচণ্ড চাপে থাকে। এই প্রচণ্ড চাপে আলো চলাচল করতে পারে না ফলে আলোকরশ্মি বাইরে বেরিয়ে আসে। ভারতীয় বিজ্ঞানীদের গবেষণার পরীক্ষা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। এইসব বিষয় নিয়ে nature নামক জার্নালে একটি প্রতিবেদনও বেরিয়েছে।

Journalist Name : sagarika chakraborty