ধর্মের আড়ালে এক অসহনীয় সত্য…

banner

#Pravati Sangbad Digital Desk:

পাপিয়া( নাম পরিবর্তিত) জন্মগত মুসলিম হলেও, তিনি হিন্দুকে বিয়ে করে হিন্দু ধর্ম গ্রহন করেছেন। তাঁর কথায়, মুসলিম সমাজে মেয়েদের জীবন খুব কঠিন, এই সমাজে নিকাহ হওয়ার সময় তাদের বিয়ের জন্য সাক্ষ্য দেওয়ার মানুষ থাকেনা অথচ স্বামীর পক্ষের অনেকে থাকে, এছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় নিয়মে মেয়েদের থাকা অনুচিত বলে মনে করে মুসলিম সমাজ যার কারণে, পাপিয়া আজ তাঁর নিজের ধর্মকে ঘৃণা করে। তিনি আরও বলেন, হিন্দু ধর্মেও তাকে প্রথমে পুজা করতে বাঁধা দিলেও, পরে তাকে সবাই একই ধর্মের একজন মনে করেন। অপরপক্ষে, হিন্দুত্ব কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য লড়াই করা এক আইনজীবীর কথায়, পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু সমাজের মানুষ মুসলিম সমাজ যে আজ একটা  হুমকি সেটা বুঝতে পারছে না। তিনি আরও বলেন, আজ পশ্চিমবাংলার যে মুসলিম মানুষ আছে তারা সবাই রুপান্তরিত মুসলিম, এরা সবাই এককালে হিন্দু ছিল, আমার লড়াই মুসলিমদের বিপক্ষে নয়, আমার লড়াই সেই মানুষের বিপক্ষে, যারা হিজাব পরিয়ে নারীদের দিনের পর দিন ধর্ষণ করছে। জ্ঞানবাপি মন্দির প্রসঙ্গে তাঁর সাফ উত্তর, সব মসজিদের ভিত্তি মন্দির থেকে, মন্দিরের উপরের চুড়া ভেঙ্গে মুসলিম শাসকেরা মসজিদ তৈরি করেছে, তাই মসজিদে শিব মূর্তি পাওাটাই স্বাভাবিক। অপর পক্ষে এক সাংবাদিকের কথায়, বাংলাদেশের প্রতিটি এতিম খানার জন্য ২টি করে মাদ্রাসা আছে, যেখানে ৯৫% ছেলে ও বাকি ৫% মেয়ে পড়াশুনা করে। এক সমীক্ষাতে দেখা গেছে , প্রতিদিন গড়ে একটা ছেলে ওই মাদ্রাসাতে ধর্ষণ হয়। শহরের এক অভিজ্ঞ ডাক্তারের কথায়, তিনি যখন একটি মুসলমান অধ্যুষিত অঞ্চলে পোস্টিং ছিলেন সেখানে গর্ভপাত করতে ৯৭% মুসলমান মহিলা আসতেন। অবাঞ্ছিত গর্ভধারণের কারণ হিসেবে ওই আইনজীবী দায়ী করেছেন কোরানকে, তিনি বলেছেন কোরানে লেখা আছে তোমার মায়ের গর্ভের সন্তান ছাড়া বাকি কেওই তোমার ভাই বা বোন নয়, যার কারণে বিভিন্ন সাবালকা ও নাবালিকারা তাদের নিজের কাকা, মামা, জ্যাঠা বা তাদের ভাইদের জন্য গর্ভবতী হয়ে পরে। এছাড়াও তিনি বলেছেন মুসলিম সমাজে যথেষ্ট শিক্ষা না থাকার দরুন তাদের এই অবস্থা হয়ে পরে, তাই আমাদের শিক্ষিত সমাজে থাকতে গেলে মুসলিম সমাজটিকে ধংস করে সেখানে হিন্দু সমাজ গড়ে তোলা উচিৎ।  


Journalist Name : Tamoghna Mukherjee